রোববার (১৭ জানুয়ারি) থেকে এ লাইসেন্স দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্সটি সুরক্ষার জন্য অনলাইনে সব ধরনের তথ্য রাখা হবে। এ ছাড়া জালিয়াতি ঠেকাতে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
কুয়েত সরকারের যুগোপযোগী সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।
এই ড্রাইভিং লাইসেন্সে প্রবাসীদের পাশাপাশি তাদের নিজেদের স্পন্সরের ডাটা সংরক্ষণ করা হয়েছে। উন্নতমানের প্রযুক্তির মাধ্যমে স্মার্ট কার্ডটি তৈরি করা করা হলেও বাড়ানো হয়নি ফি।