নিহত রহিমা বরিশাল জেলার হিজলা থানার চড়দিভূয়া গ্রামের আবুল কালামের মেয়ে। টঙ্গীর এরশাদ নগর ৩ ব্লকে পরিবারসহ বসবাস করতেন রহিমা। সে স্থানীয় একটি স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণীর
ছাত্রী। সোমবার ১০ জানুয়ারি বিকেলে টঙ্গীর এরশাদনগর ৩নং ব্লকের মৃত মোমিন মিয়ার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী জানায়, রহিমা আক্তার দুপুর আড়াইটায় মোমিন মিয়ার বাড়ির নিচ
তলায় নুপুরের কাছে কোচিং করতে আসে। পরে বিকাল সাড়ে তিনটায় নুপুর সকলকে ছুটি দিয়ে তার বাসায় চলে আসে। এর কিছুক্ষন পর ওই বাড়ির ছাদ থেকে পুড়া গন্ধ ও ধোঁয়া বের হতে থাকে।
পুড়া গন্ধ ও ধোঁয় দেখে স্থানীয়রা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। এসময় এলাকাবাসীসহ পুলিশ ছাদে উঠে রহিমাকে ১১ হাজার বোল্টের তারের সাথে ঝুলতে দেখে। পরে ডেসকোর
সহাযোগীতায় রহিমার লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি মো. জাভেদ মাসুদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।