মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,নোয়াখালীর সেনবাগে সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে বাড়ি ঘরে হামলা ভাংচুর ও এক প্রতিবন্ধী যুবক এবং নারী সহ একই পরিবারের ৭জনকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ ওঠেছে প্রতিপক্ষ লিটন,মিন্টু,মোতালেব,শিপন ও আজিজেরর বিরুদ্ধে।
ওই হামলা ও ভাংচুরের ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সেনবাগ উপজেলার কাবিলপুর ইউনিয়ন্রে ১নং ওয়ার্ডর ইয়ারপুর মনির উদ্দিন পন্ডিত বাড়িতে।
আহতদেরকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে সেনবাগ উপজেলা ও নোয়াখালী জেনারেল হসপাতালে ভর্তি করান। আহতরা হচ্ছে ঃ প্রতিবন্ধি মোঃ আলমগীর (২৭),তার পিতা আবু জাহের (৬৭), মা জহুরা
খাতুন (৫৫), বড় ভাই মোঃ ইউসুফ (৪০), মেঝ ভাই শাহাদাত হোসেন (৩০), ভাবি বিবি কুলসুম (২৫) ও জেঠা আবুল কালাম (৭০)। এদের মধ্যে অবস্থার অবনতি হলে আবু জাহের,
ইউসুফ,শাহাদাত হোসেন ও আবুল কালামকে সেনবাগ হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে প্রেরন করা হয়। এঘটনায় প্রতিপক্ষ মিন্টু নামের এক আহত হয়েছে । তাকে সেনবাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেএ ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইউসুফ জানায়, তারা তাদের দখলীয় জায়গায় তাদের প্রতিবন্ধী ভাই আলমগীরের জন্য বসতঘর নির্মান কাজ শুরু করলে একই লিটন, মিন্টু, মোতালেব,শিপন ও
আজিজের নেতৃত্বে ২৫/৩০ জনের একদল সন্ত্রাসী অর্তকিতে হামলা চালিয়ে তাদের নির্মানার্ধীন বসতঘর ভাংচুর ও লুটপাট চালায়। এসময় তাদের বাঁধা দেওয়ার চেষ্ঠা করলে সন্ত্রাসীরা তাদেরকে
এলোপাথাড়ী পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়। এসময় তাদের আত্মচিৎকারে আশপাশ্বের লোকজন এগিয়ে তাদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করান।
এব্যাপারে যোগাযোগ করলে সেনবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী দুই পক্ষের মারামারির ঘটনার শুনেছেন বলে স্বীকারকরে বলেন,অভিযোগ দিলে আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।