গাজীপুর মহানগরীর ৪৬ নং ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি আব্দুল খালেক, এলাকার রয়েছে তার বেশ সুনাম তিনি দীর্ঘদিন যাবত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে দীর্ঘ লড়াই সংগ্রামে দলের সকল কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।
সম্প্রতি সময়ে তার ভাগিনা ষড়যন্ত্র মূলক ভাবে পুলিশ গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান থেকে তুলে নিয়ে গ্রেফতার করে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠায়, ভাগিনার নামে মামলা হলেও
কিছু কুচক্রিমহল মিথ্যা তথ্য দিয়ে যুবদল নেতাকে জড়িয়ে কিছু অনলাইনে সংবাদ প্রকাশ করায়, কতিপয় ভুঁইফোর হলুদ সাংবাদিকতার পরিচয় দিয়ে তথ্য যাচাই-বাছাই না করে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে অনৈতিক সুবিধা হাতিয়ে না পেয়ে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করে। এতে করে যুবদল নেতার পরিবারে ব্যাপক সুনাম নষ্ট হয়েছে।
প্রতিবেদক তার কাছে টাকা দাবি করে না পেয়ে তার সুনাম নষ্ট করার প্রয়াসে”টঙ্গীর আমতলী কেরানিটেক এলাকার মাদক ও ছিনতাইকারীর গডফাদার যুবদল নেতা খালেক “শিরোনামের সংবাদটি প্রকাশ করে সংবাদ প্রকাশ করা পূর্বে
প্রতিবেদক আরও দায়িত্বশীল হয়ে সংবাদটি প্রকাশ করলে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদের প্রতি মানুষের আস্থা বেড়ে যেত। এ বিষয়ে যুবদল নেতা আব্দুল খালেক জানান, আমার প্রতিপক্ষ রাজনৈতিকভাবে আমাকে হেয় করার জন্য মিথ্যা ভিত্তিহীন
অসত্য বানোয়াট তথ্য দিয়ে প্রতিবেদকে আমার বিরুদ্ধে মানহানিকর সংবাদ প্রকাশ করায়, আমি এই সংবাদে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি, অনলাইন প্রকাশিত সংবাদটি কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রতিবাদ লিপি পাঠিয়েছি প্রতিবাদ প্রকাশ না করলে
প্রতিবেদক ও প্রকাশকের বিরুদ্ধে দেশের চলমান আইন অনুযায়ী আমার যে মানহানি হয়েছে তাহার বিধি মোতাবে আইন ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে মামলা মোকদ্দমা করতে বাধ্য থাকিব আমি এই সংবাদের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এ
বিষয়ে গাজীপুর মহানগর যুবদলের সভাপতি সাজেদুল ইসলাম জানান, আমার জানামতে আব্দুল খালেক এর বিরুদ্ধে কোন ধরনের অপরাধমূলক মামলা মোকদ্দমা নেই, একটা লোক যদি অপরাধের সাথে জড়িত থাকতো নিশ্চয়ই তাহার
বিরুদ্ধে পূর্বে মামলা মোকদদমা থাকতো। আমরা অত্যন্ত সতর্কতার সাথে মহানগরে বিভিন্ন ওয়ার্ডে যুবদলের কমিটি গঠন করে থাকি।।