কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় পানিবন্দী ১৪৩ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
জানা গেছে, বন্যার পানিতে বিদ্যালয়ের মাঠ ও আশেপাশে পানি উঠে রাস্তা-ঘাট তলিয়ে যাওয়ায়
রাজিবপুর উপজেলায় ৭টি, রৌমারীতে ৪৪টি, চিলমারীতে ২৬টি, উলিপুরে ২০টি, কুড়িগ্রাম সদরে ১১টি, নাগেশ্বরীতে ২টি এবং রাজারহাট উপজেলায় ১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ
রয়েছে। কুড়িগ্রাম জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শামছুল আলম বলেন, বন্যার কারণে জেলায় মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পর্যায়ে ৩৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে এবং নাগেশ্বরী, কুড়িগ্রাম সদর ও
রৌমারী উপজেলায় ৩টি প্রতিষ্ঠান আশ্রয়কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কুড়িগ্রাম জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বলেন, বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি বিবেচনা
করে ১১০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। সোববার (২০ জুন) বিকেল ৩টায় ব্রহ্মপুত্রের পানি চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫২ সেন্টিমিটার, নূন খাওয়া পয়েন্টে ২৩
সেন্টিমিটার এবং ধরলার পানি সেতু পয়েন্টে ৪৫ সেন্টিমিটার বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।