বশির আলম, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, টঙ্গী আজ নেশার শহর, মাদকের শহর এই শহরে প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি হয়।
এদের আশ্রয় দাতা কারা গাজীপুর বাসি জানে। তাই তারা পরিবর্তন চায়, চায় নতুন নেতৃত্ব। এই শহরের মানুষ আমার মা জায়েদা খাতুনকে ভোট দিয়ে মেয়র বানিয়েছেন। আমি টঙ্গী বাসির প্রতি চির কৃতজ্ঞ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ বিজয়ী হতে পারবে না। তাই বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আলিম উদ্দিন বুদ্দিন ভাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। আমরা তার পাশে আছি।
তিনি অস্ত্র হাতে দেশ স্বাধীন করেছেন আমার বিশ্বাস তিনি নির্বাচিত হলে টঙ্গীকে মাদক মুক্ত করবেন। টঙ্গী বাসি একটা পরিচ্ছন্ন মানুষকে জন প্রতিনিধি হিসেবে পাবেন। যিনি আওয়ামী লীগের দূর্দিনে দল হাল ধরে রেখেছিলেন তার হাতে অবশ্যই গাজীপুর দুই আসন নিরাপদ থাকবে।
প্রতিদ্বন্দী প্রার্থীর প্রতি আহবান জানিয়ে তিনি আরো বলেন, আপনি ৪ বার ক্ষমতায় ছিলেন এবারও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনাকে নৌকা দিয়েছেন সমষ্যা নাই আপনি নমিনেশন প্রত্যাহার করে বুদ্দিন ভাইকে সমর্থন দিন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হোসেন মার্কেট খান টাওয়ারে টঙ্গী পূর্ব ও পশ্চিম থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রজব আলীর সভাপতিত্বে ও পূর্ব থানা আওয়াম লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী এম এম নাছির উদ্দিনের সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন, দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে গাজীপুর ২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী আলিম উদ্দিন বুদ্দিন।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন,টঙ্গী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রজব আলী, টঙ্গী থানা যুবলীগের সাবেক সভাপতি এম এ সাত্তার মোল্লা, টঙ্গী পশ্চিম থানা আওয়ামলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী
এম এম হেলাল উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার বেপারী, আবুল হোসেন কাজী কামরুল, সেলিম খান, কামরুল হাসান দীপু, আজমেরী খান টুটুল, মাসুম বিল্লাহ বিপ্লব, গাছা থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা আরিফুল হক রকিসহ গাজীপুর ও টঙ্গীর বিভিন্ন থানা এবং ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।