শেরপুরে এলাকায় ব্যাপক গুঞ্জন জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা দিনরাত নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন দেশের জন্য জনগণের জন্য।
দেশকে অর্থনীতিতে এগিয়ে নিয়ে গেছেন যাহা বিশ্ব দরবারে সবার জানা। তবে তিনি মাদকের বিরুদ্ধে কোন ছাড় নয় বলে জানিয়ে দিয়েছেন।
সরকার মাদক বিরোধী অভিযানে কাউকে ছাড় দেয় না। আর রাজনিতিতে মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসায়ীর কোন স্থান নেই বলেও বলেছেন প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সরকার বিরোধীরা-সরকারী দলীয় কিছু অসাধু রাজনৈতিক নেতার মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে যাচ্ছে। এসব নেতারা বুঝেও না বুঝার ভান করছেন।
কিন্তু তারা জানেনা রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে আওয়ামী সভানেত্রী শেখ হাসিনা কতটা কঠোর শেরপুরের মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসায়ী এবং রাজাকার পুত্র এখন স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি হওয়ায় এলাকায় ব্যাপক গুঞ্জন সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী।
অভিযোগ পত্র ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শেরপুর জেলায় বাংলাদেশ স্বেচ্ছাসেবকলীগের জেলা কমিটি মেয়াদ শেষ হওয়ায় নতুন কমিটি দিবে কেন্দ্রীয় কমিটি।
সে হিসাবে শেরপুর জেলায় স্বেচ্ছাসেবকলীগের কমিটি নিয়ে রাজনৈতিক মাঠ এখন উত্তপ্ত ছাড়াও চায়ের দোকান থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্থানে একটাই আলোচনার ঝড় মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসায়ী শ্রী অজয় চক্রবর্তী জয় ও রাজাকার পুত্র মোঃ মনির উদ্দিন মনির এখন জেলায় সভাপতি প্রার্থী হয়েছেন।
মনির একজন রাজাকারের পুত্র প্রমাণস্বরূপ প্রত্যয়ন পত্র দিয়েছেন, শেরপুর জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম হিরো। এছাড়াও জয়ের হাতে ত্যাগী নেতা
কর্মীরাও লাঞ্চিত হয়েছে বলে তার বিরুদ্ধে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে। শেরপুর স্বেচ্ছাসেবকলীগের ত্যাগী নেতা কর্মীদের দাবী মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসায়ী এবং রাজাকার পুত্র বাদ দিয়ে দলীয় যে
কোন লোককে স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি নির্বাচিত করলে তাদের কোন আপত্তি নেই বলেও জানা যায়। এ বিষয়ে শ্রী অজয় চক্রবর্তী জয় ও মনিরের সাথে যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।