সাভার উপজেলায় স্বাস্থ্যসেবার নামে ১১১টি চিকিৎসা কেন্দ্র রয়েছে। যার মধ্যে ৪৭টি সম্পূর্ণ অবৈধ। বৈধ ক্লিনিক মাত্র ৪১টি। অবৈধ এ ৪৭টি চিকিৎসা কেন্দ্রের মধ্যে অনেকেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুমোদনের জন্য আবেদন করেই চিকিৎসা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। আবার কেউ কোন প্রকার আবেদন না করেই নিজেদের প্রভাব খাটিয়ে ক্লিনিক খুলে সেবা প্রদানের নামে অবৈধ ব্যবসা খুলে
বসে আছেন। এছাড়াও অনুমোদিত চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোর মধ্যে ২৩ টির মতো হাসপাতাল ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টারের হালনাগাদ/ নবায়ন নেই। অনিবন্ধিত ক্লিনিক বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর নির্দেশনা বাস্তবায়নে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে গত ২৬শে মে বৃহস্পতিবার ও ২৯ মে রবিবার অভিযান চালিয়ে মাত্র ৫টি অনিবন্ধত ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। গত ২৬ মে
বৃহস্পতিবার সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ অভিযান চালিয়ে সাভার পৌর এলাকার ওয়াপদা রোডের সাভার জেনারেল হাসপাতাল ও সাভার থানা রোডের মুক্তি ক্লিনিক এবং ২৯ মে রবিবার সাভার পৌরসভার আনন্দপুর এলাকার দেশ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার, উলাইল এলাকার যমুনা ডিজিটাল হাসপাতাল এবং হেমায়েতপুরের জয়নাবাড়ি এলাকার কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে
সিলগালা করে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দেন সাভার সাস্থ্য কতৃপক্ষ। সাভারে সরকারি নিয়মনীতি না মেনই চলছে অনেক বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এগুলো স্বাস্থ্যসেবার নামে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে যেখানে-সেখানে। এভাবে গড়ে ওঠা হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোর অধিকাংশেরই নেই স্বাস্থ্য অধিদফতরের কোনো
ছাড়পত্র। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, নির্দিষ্ট ফি জমা দিয়ে হাসপাতালের জন্য আবেদন করতে হয়। পরে সিভিল সার্জন যাচাই-বাছাই করে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার পর স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক লাইসেন্স প্রদান করেন। কিন্তু অনেকে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে আবেদন করেই হাসপাতাল চালু করেছেন। আবার কেউ আবেদন ছাড়াই বছরের পর বছর হাসপাতাল
চালিয়ে যাচ্ছেন। সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, সাভার পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রাইভেট ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স নবায়ন সংক্রান্ত হালনাগাদ তথ্য সূত্র থেকে জানা যায় সাভার উপজেলা এলাকায় ১১১টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। যার মধ্যে অবৈধভাবে ৪৭টি হাসপাতাল ও ক্লিনিক এবং ডায়গনস্টিক সেন্টার সরকারী কোন
নিয়মনীতি তোয়াাক্ক না করে নির্বিঘ্নে ব্যবসা করে যাচ্ছে। এ ৪৭টির মধ্যে মাত্র ৩০টি চিকিৎসা কেন্দ্র যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে শুধু আবেদন করেই চিকিৎসা কার্যক্রম শুরু করেছেন। তাদের অনেকে ৩-৪ বছর আগে আবেদন করেছেন। কিন্তু কোন প্রকার অনুমতি না পেয়েই তারা চিকিৎসা সেবার নামে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। সাভার উপজেলা এলাকায় ১১১টি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের
মধ্যে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে রয়েছে ৭১টি। এর মধ্যে হালনাগাদ নবায়ণকৃত সম্পূর্ণভাবে বৈধ ২৫টি। সম্পপূর্ণভাবে অবৈধ চিকিৎসা কেন্দ্র রয়েছে ৩৬টি। এ ৩৬টির মধ্যে অনুমোদনের জন্য আবেদন করেছে ২৪টি। অনুমোদনের জন্য কোন প্রকার আবেদন ছাড়াই অনুমোদনের জন্য কোন প্রকার আবেদন ছাড়াই চলছে ১২টি। এছাড়া মেয়াদউত্তীর্ণ লাইসেন্সধারী চিকিৎসাকেন্দ্র রয়েছে
১০টি। সাভার উপজেলায় ৪৭টি অবৈধ ক্লিনিকের মধ্যে সাভার পৌর এলাকায় রয়েছে ১১টি। এ ১১টি অবৈধ ক্লিনিক হচ্ছে, সাভার থানার রোডের সাভার মুক্তি হাসপাতাল, থানা রোডের নিরাময় ব্লাডব্যাংক এন্ড ডায়াগনস্টিক, থানা বাসস্ট্যান্ডে দেশক্লিনিক এন্ড ডায়গনস্টিক, আনন্দপুরে ভার্ক মা ও শিশু হাসপাতাল, মালঞ্চ আবাসিক এলাকার সাভার জেনারেল হাসপাতাল, রেডিও কলোনীর
আরিচা রোডে এন এইচ এন সাভার স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র এন্ড ডায়াবেটিক হাসপাতাল, আরিফ জেনারেল হাসপাতাল এন্ড চাইল্ড কেয়ার, সাভার হাসপাতাল এন্ড ফ্যাকো সেন্টার, উলাইল এলাকার যমুনা ডিজিটাল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও রেডিও কলোনীর জ্যোতি চক্ষু হাসপাতাল। সাভার পৌরসভা এলাকায় অবৈধ এ ১১টি হাসপাতালের মধ্যে অনুমোদনের জন্য
আবেদন করেছে ৬টি। আবেদনকৃত এ ৬টি হচ্ছে, থানা রোডের নিরাময় ব্লাডব্যাংক এন্ড ডায়াগনস্টিক, দেশক্লিনিক এন্ড ডায়গনস্টিক, আনন্দপুরের ভার্ক মা ও শিশু হাসপাতাল, মালঞ্চ আবাসিক এলাকার সাভার জেনারেল হাসপাতাল ও আরিফ জেনারেল হাসপাতাল এন্ড চাইল্ড কেয়ার। সাভার পৌরসভা এলাকায় কোন প্রকার আবেদন ছাড়াই স্বাস্থ্য সেবার নামে ক্লিনিক খুলে
ব্যবসা করছে ৫টি ক্লিনিক। এগুলো হলো সাভার থানা রোডের সাভার মুক্তি হাসপাতাল, রেডিও কলোনী আরিচা রোডে এন এইচ এন সাভার স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র এন্ড ডায়াবেটিক হাসপাতাল, উলাইল এলাকার যমুনা ডিজিটাল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, রেডিও কলোনীর জ্যোতি চক্ষু হাসপাতাল | সাভার উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে অবৈধ ক্লিনিক রয়েছে ৩৬টি। অবৈধ
ক্লিনিকগুলো হলো-জিরানী কলেজ রোড এলাকায় পিপলস্ জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, লাইলী জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ক্লিনিক, গাজীরচট ধামসোনা ৩নং ওয়ার্ডে এসএমইউএফ স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র, বাইপাইলে আজমেরী প্লাজায় মেরি স্টোপস ক্লিনিক, ধামসোনা ২নং ওয়ার্ডে দ্বীপ জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, জিরানী কলেজ রোডে মা
ডায়াগনস্টিক সেন্টার এন্ড ডক্টর চেম্বার, ইয়ারপুর ইউনিয়নে ১নং ওয়ার্ডে নরসিংহপুর এলাকায় নিউ মর্ডান ডায়াগনস্টিক সেন্টার, একই এলাকায় ফেয়ার প্যাথলজি এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সানি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আশুলিয়ায় প্যাসেন্ট কেয়ার ক্লিনিক এন্ড নার্সিং হোম ও প্যাসেন্ট কেয়ার প্যাথলোজি এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, আশুলিয়া মডেল ডায়াগনস্টিক এন্ড ডায়বেটিকস
সেন্টার, গণস্বাস্থ্য উপকেন্দ্র শিমুলিয়া, আশুলিয়ার টাট্টীবাড়ি’র মা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, জিরানী কলেজ রোডে জাহানার জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, টেংগুরী কলেজ রোডে এন, ইসলাম ক্লিনিক হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পল্লীবিদ্যুৎ এলাকার গণি জেনারেল হাসপাতাল, বাইপাইল মন্ডল বাড়ীর রাবেয়া ক্লিনিক-২, মাইলেশিয়াম ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ভাদাইল
বাজার এলাকায় বসির সিকদার জেনারেল হাসপাতাল, সিফাত ডা: সেন এন্ড উকিল চেম্বার, পলাশবাড়ি এলাকার মমতাজউদ্দিন জেনারেল হাসপাতাল, চাড়াবাগে ফজলুল করিম হাসপাতাল, হেমায়েতপুরে বেবীলোন মেডিক্যাল সার্ভিসেস, হেমায়েতপুরে কেয়ার ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, বাড়ইপাড়ায় ডা. মোস্তাফা মেডিক্যাল সেন্টার, চারাবাগে সততা
ডায়াগনস্টিক সেন্টার, অপূর্ব মেডিকেল সেন্টার, জিরাবো পুকুরপাড় এলাকায় বন্দন মেডিকেল সেন্টার, নিউ লাইফ ডায়াগনস্টিক এন্ড ডায়বেটিকস সেন্টার মো: সাইফুল ইসলাম গংয়ের, হালিম জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চারাবাগে ফাইলেরিয়া এন্ড জেনারেল হাসপাতাল, বাড়ইপাড়া ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক এন্ড ডায়বেটিক সেন্টার, আশুলিয়া পলাশবাড়ি’র আলীফ
মেডিকেল সেন্টার, হেমায়েতপুরে আহসান ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আশুলিয়ার সরকার মার্কেটে জান্নাত জেনারেল হাসপাতাল ও শ্রীপুরে মা ও শিশু হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার।সাভার উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে অবৈধ এ ৩৬টি হাসপাতালের মধ্যে অনুমোদনের জন্য আবেদন করেছে ২৪টি। আবেদনকৃত ২৪টির মধ্যে রয়েছে, জিরানী কলেজ রোডে জাহানার জেনারেল
হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, জিরানী কলেজ রোডের পিপলস্ জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, জিরানী কলেজ রোড এলাকার লাইলী জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ক্লিনিক, টেংগুরী কলেজ রোডে এন, ইসলাম ক্লিনিক হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ধামসোনা ইউনিয়নে উত্তর গাজীরচটের এসএমইউএফ স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র, বাইপাইল আজমেরী প্লাজায় মেরী
স্টোপস্্ ক্লিনিক, বলিভদ্র বাজারে দ্বীপ জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পল্লীবিদ্যুৎ এলাকার গণি জেনারেল হাসপাতাল, পলাশবাড়ি এলাকার মমতাজউদ্দিন জেনারেল হাসপাতাল, চাড়াবাগে ফজলুলচাড়াবাগে ফজলুল করিম হাসপাতাল, আশুলিয়ার নরসিংহপুরের ফেয়ার প্যাথলজি এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হেমায়েতপুরে বেবীলোন মেডিক্যাল সার্ভিসেস,
হেমায়েতপুরে কেয়ার ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, শিমুলিয়ায় গণস্বাস্থ্য উপকেন্দ্র, বাড়ইপাড়ায় ডা. মোস্তাফা মেডিক্যাল সেন্টার, আশুলিয়ার মা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বাইপাইল মন্ডল বাড়ীতে রাবেয়া ক্লিনিক-২, হালিম জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ভাদাইল বাজারে বসির সিকদার জেনারেল হাসপাতাল, ভাদাইলে সিফাত ডা: সেন এন্ড উকিল চেম্বার,
চারাবাগে ফাইলেরিয়া এন্ড জেনারেল হাসপাতাল, শ্রীপুরে মা ও শিশু হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং বাড়ইপাড়া ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক এন্ড ডায়বেটিক সেন্টার। সাভার উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে অবৈধ এ ৩৬টি হাসপাতালের মধ্যে অনুমোদনের জন্য কোন প্রকার আবেদন ছাড়াই ১২টি ক্লিনিক চিকিৎসা সেবার নামে ব্যবসা পরিচালনা করছে। সেগুলো হলো-জিরানী
কলেজ রোডে মা ডায়াগনস্টি সেন্টার এন্ড ডক্টর চেম্বার, ইয়াপুরের নরসিংহপুরে নিউ মর্ডাণ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সানি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আশুলিয়ায় প্যাসেন্ট কেয়ার ক্লিনিক এন্ড নার্সিং হোম ও প্যাসেন্ট কেয়ার প্যাথোলজি এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, আশুলিয়া মডেল ডায়াগনস্টিক এন্ড ডায়াবেটিকস সেন্টার, মাইলেশিয়াম ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সততা ডায়াগনস্টিক
সেন্টার, অপূর্ব মেডিকেল সেন্টার, জিরাবো পুকুরপাড়ে বন্ধন মমেডিকেল সেন্টার, নিউ লাইফ ডায়াগনস্টিক এন্ড ডায়াবেটিকস সেন্টার, হেমায়েতপুরে আহসান ডায়াগনস্টিক ল্যাব ও আশুলিয়া সরকার মার্কেটে জান্নাত জেনারেল হাসপাতাল। সরজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ফাইলেরিয়া এন্ড জেনারেল হাসপাতাল চারাবাগ আশুলিয়া গেলে হাসপাতালের মার্কেটিং ম্যানেজার বলেন আমাদের
আরেকটি শাখা কলমা-১ জিনজিরাতে হেড অফিস ওখানে গেলে সকল কাগজপত্র দেখাবে। কিন্তু সেখানে গেলেও সঠিক কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি তবে আবেদন করেছেন এখনও অডিট করতে আসেনি বলে জানান। নিউ মর্ডান ডায়াগনস্টিক ব্যবস্হাপনা পরিচালক ডাঃ মোস্তফা খান বলেন আমাদের লাইসেন্স নেই আমরা কিছু দিনের মধ্যে বন্ধ করে দেব। ফাতেমা পেইন কেয়ার
সেন্টার এখনও আবেদন করেনি কিন্তু প্রচুর রুগীর ভিড় দেখা যায়, ডাঃ মাসুমা বলেন আমরা শুধু চেম্বার ব্যবহার করি, মা-মনি মেডিকেল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক ইয়ারুন্নেছা খানম উওরা থেকে এসে দু,বৎসর যাবৎ হাসপাতাল চালিয়ে যাচ্ছেন কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি, এধরনের প্রতিষ্ঠন ১/২ বছর আগে কেউ কেউ উকিল ধরেছেন লাইসেন্স করিয়ে দেওয়ার জন্য কিন্তু
আবার কেউ বলেছেন আবেদন করেছি দির্ঘদিন অডিট না আসায় আমরা বাকি কাগজপত্রের কাজ করতে পারনি এবং অনুমোদন পাইনি কেউ বলছে অনলাইনে প্রকৃয়াধিন আছে। এ ব্যাপারে সাভার উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা (স্বাস্থ্য) কর্মকর্তা মো: সায়েমুল হুদা পবিত্র হজ্জে যাওয়ার কারণে তার সাথে সাক্ষাৎ করা সম্ভব হয়নি, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফেরদৌসী আক্তার এর সাথে সাক্ষাৎ করে একটি
বক্তব্য চাইলে তিনি বলেন আমার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ না করে কিছু বলতে পারছিনা তবে আপনারা তথ্য দিলে যথাযথ ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে এবং আমাদের অনুমোদন বিহীন হাসপাতাল বন্ধের কাজ চলমান আছে।