বশির আলম গাজীপুর মহানগরের টঙ্গী পূর্ব থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসাবে মোঃ সাজ্জাদুল ইসলাম মনির। সাংবাদিকদের সম্মুখে ভিডিও সাক্ষাতে তার রাজনীতি জীবনে ত্যাগ, তিতিক্ষা হামলা মামলা জীবনের অনেক সংকটময় মুহুর্তের কথা তুলে ধরেন। এ সময়
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত আওয়ামীলীগের একজন সৈনিক এবং শহীদ আহসান উল্লাহ স্যারের আদর্শে ও দিকনির্দেশনা মেনে রাজপথে আওয়ামীলীগের সুফল কামনায় দীর্ঘদিন যাবৎ কাজ করে আসছি।কখনো নিজের জন্য কিছুই
চাইনি, আওয়ামীলীগ যখন দীর্ঘ দিন যাবৎ বিরোধী দলে ছিলো তখন আমি আমার ফ্যামিলির কথা চিন্তা না করে নেতাকর্মীদের সাথে রাতদিন পরিশ্রম করেছি, নিজের দল আওয়ামীলীগকে কিভাবে ক্ষমতায় আনাযায়।সক্রিয় ভাবে অনেক লড়াই সংগ্রাম করেছি রাজপথে থেকেছি হামলা মামলা
এমনকি ২৬৪ টা সেলাই আমার শরিলে তবুও দল থেকে পিছুহাটি নাই, এমনটাই জানালেন মোঃসাজ্জাদুল ইসলাম মনির। সাংগঠনিক শক্তির অধিকারী, ব্যক্তিত্বসম্পন্ন একজন আওয়ামীলীগের নিবেদিত প্রাণ । তিনি তাঁর রাজনৈতিক কর্মতৎপরতা, প্রগতিশীল চিন্তাভাবনা,
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারণকারী, সৃষ্টিশীল কাজে উদ্যোগী, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন, ক্রীড়া সংগঠক এবং সামাজিক ন্যায়পরায়ন ব্যক্তি হিসেবে আজকের এই সময়ে একজন যোগ্য রাজনৈতিক নেতার উদাহরণ । তাঁর নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, নেতৃত্বের গুনাবলী, সৎচ্চরিত্রাবলী এবং
রাজনৈতিক জীবনের বিশাল কর্মযজ্ঞই প্রমাণ করে তিনি রাজনৈতিক মাঠের একজন কর্মদক্ষ কর্মী । শহীদ আহসান উল্লা মাস্টারের মাধ্যমে রাজনীতির হাতে খড়ি । জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের আদর্শকে লালন করে তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবন
গড়েছেন । তিনি জামাত-বিএনপির জুলুম অত্যাচারকে সহ্য করে তাদের প্রেত্মাতাদেরকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আজকে গাজীপুরের টঙ্গী পুর্ব থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে আওয়ামীলীগের একজন ত্যাগী দক্ষকর্মী হিসেবে পরিচিত হতে চান সাজ্জাদুল ইসলাম মনির। নৈতিক গুনাবলী
অসাধারণ । তাঁর এই নৈতিক গুনাবলীর জন্যই আজকের রাজনীতির মাঠে তিনি একজন জননন্দিত, জনপ্রিয়, গাজীপুরের আওয়ামীলীগের একজন দক্ষ ও ত্যাগী কর্মী হিসেবে সকলের নিকট পরিচিত । তাঁর এই জনপ্রিয়তা থাকার পরও তিনি কখনো ক্ষমতার অপব্যবহার করেনি,
অহংকার করেননি । তিনি দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনো দল এবং দলের নেতাকর্মীর সাথে বিশ্বাস ভঙ্গ করেননি । তাঁর পরিবারের প্রতিটি সদস্যের এবং তাঁর দেহের রক্তে মাংসে ষোলআনা আওয়ামীলীগ বিরাজমান । গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানার কোনো নেতা এমনকি তাঁর রাজনৈতিক
চরম বিরোধী শক্তিও বলতে পারবে না, তিনি কখনও ওয়াদা ভঙ্গ করেছেন । তিনি গাজীপুরের এ প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্তে আওয়ামীলীগের মিছিল মিটিং এবং বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে এলাকার উন্নয়ন কর্মকান্ডে এবং আওয়ামীলী- ও সহযোগী সংগঠন গুলোকে সুসংগঠিত করতে ভোর থেকে
গভীর রাত পর্যন্ত ছুটে বেড়ান । রাজনীতিতে তাঁর এই কর্মদক্ষতার নেতৃত্ব এই সময়ে আওয়ামীলীগের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । তিনি বিএনপি-জামায়াত বিরোধী আন্দোলন এর রাজনীতির চরম দুঃসময়ে তিনি ছিলেন অগ্রসৈনিক । তিনি এলাকার প্রতিটি পাড়া মহল্লায় এমনকি প্রতিটি
ইউনিটে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে এবং আওয়ামীলীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশনকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন । তাঁর হৃদয়ে বাংলাদেশ, চেতনায় মুক্তিযুদ্ধ, আদর্শে বঙ্গবন্ধু, রাজনৈতিক অনুসরনে জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আওয়ামীলীগের অত্যন্ত
প্রহরী । ঐক্যবদ্ধ আওয়ামীলীগ গড়ে তোলার লক্ষ্যে, কাউয়া, কুকিল মুক্ত, মাদকমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, জঙ্গিবাদমুক্ত করে গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানাকে একটি শক্তিশালী আওয়ামী যুবলীগ প্রতিষ্টার লক্ষ্যে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন । মোঃ সাজ্জাদুল ইসলাম মনির। যুবলীগের শুধু একজন নেতাই
নয়, তিনি এখন টঙ্গী থানা আওয়ামীলীগের একজন দক্ষকর্মী। আওয়ামী যুবলীগের বিশ্বস্থ নিবেদিত প্রাণ। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। জননেত্রী শেখ হাসিনার সিপাহশালার হাতিয়ার । উড়ন্ত কোন বেলুন নয় যে কাটা লেগে চুপসে যাবে! সত্যের লড়াইয়ে এক নির্ভীক আগ্নেয়গিরি । যে
আগুনে সত্যই মূল চালিকা শক্তি, দুর্নীতি, সন্ত্রাস,হাইব্রিড ও রাজাকারের বিরুদ্ধে আপোষহীন নেতৃত্বের নাম সাজ্জাদুল ইসলাম মনির । সাজ্জাদুল ইসলাম মনির তিনি এলাকার সর্বস্তরের মানুষের সুখ দুঃখের অংশীদার, একজন বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ । তিনি সবাইকে ভালোবাসেন, সবার
ভালোবাসায় নিজেও ধন্য হয়েছেন । অন্যের আনন্দে নিজে আনন্দিত হন, অন্যের ব্যথায় হন ব্যথিত । তার মনের উদারতার পাত্র থাকে কানায় কানায় পূর্ণ । শুধু নিজের চিন্তা না করে তিনি
এলাকার সকল মানুষের সুখের চিন্তা করেন । সকলের কল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দেন । সব ভালো কাজের মাধ্যমে তিনি আনন্দ পান । তার কথা-মানুষ মানুষের জন্য ।