নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার আশুজিয়া ইউনিয়নে সিংহের গাঁও মৌজার সিংহের গাঁওয়ে
৫২ শতাংশ জমির পাকা ধান কেটে নেয়ার অভিযোগ উঠে একই গ্রামের জালাল উদ্দীন ( হাসিম
উদ্দিন ) এর সন্তান মিজানুর রহমান সাদেক , শহীদুল্লাহ্ ও অপর ভাইদের নামে। দীর্ঘ দিন ধরে ওরা সিংহের গাঁওয়ের মো,আবদুল হাই তালুকদারের এই ধানি জমি দখলের পাঁয়তারা করছে এবং মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা করে আসছে ।
গত ১৬ এপ্রিল ২২ তারিখে প্রথম জোরপূর্বক পাকা ধান কেটে নিয়ে যায় । এখনো অন্য জমির পাকা ধান কেটে নিচ্ছে। সরেজমিনে এর সত্যতা পাওয়া যায় ।
ভুক্তভোগী আব্দুল হাই তালুকদার জানান, ২০ বছর আগে খরিদকৃত ৫২ শতাংশ ধানি জমির আরওআর , সিএস , দখল ও দলিল আমার নামে।
ওয়ারিশান জমি বিআরএস, এর পূর্বেই হাসিম উদ্দিন বাস এক্সিডেন্টে মারা যায়। তাই ভ্রমান্তক ভাবে ভুল লিপিবদ্ধ হলে তা নিয়ে আদালতে মামলা চলমান। এরি জের ধরে সাদেক ও শহীদুল্লাহ ২৮ এপ্রিল
আব্দুল হাই তালুকদারের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করে । এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সাদেকের সাথে বার বার চেষ্টা করেও পাওয়া যায় নাই । ধান কাটতে বাঁধা দেওয়ায় আবদুল হাইয়ের ছেলে হিরা কে মারধর করে জখম করে এবং তার সুস্হতার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ।
এ ব্যপারে আশুজিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান মো, মঞ্জুর আলী বলেন , দীর্ঘদিন যাবত ভোগদখল নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়া লেগে আছে চেষ্টা করছি মিমাংসা করার জন্য।
এলাকার কয়েকজন লোক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান , সাদেক ও শহীদুল্লাহ আবদুল হাই জায়গা থেকে ২ লক্ষ টাকার মাটি জোর করে বিক্রি করে দেয়। গাছ কেটে নিয়ে যায় বাড়ি ঘর ভাংচুর করে ।
ময়মনসিংহ সদরের কালীপাড়া এলাকা থেকে চাকরি দেয়ার কথা বলে প্রতারণা করে ১৪ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ অভিযোগ শোনা যায়।