এস এম রাসেল, বাংলাদেশ বন্ধু পরিষদ প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই সমাজের পিছিয়ে পড়া অসহায় গরিব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত শুক্রবার একটি আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ বন্ধু পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নুর ইসলাম নাহিদ। তিনি
সংগঠনের নানান উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বিষয়ে আলোচনা শেষে সেচ্ছাসেবী সংগঠন বাংলাদেশ বন্ধু পরিষদের আগামী ১ বছর মেয়াদি ১১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়। শুক্রবার রাত ৯ টায় অনলাইন ভার্চুয়ালী সভার মাধ্যমে সংগঠনটির ১১ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটির নামের
ঘোষণা করা হয়। এসময় সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা নুর ইসলাম নাহিদকে সভাপতি ও ঢাকা সংবাদ পত্র সমিতির সিটি সুপারভাইজার আব্দুর রহিম ভুলুকে সহ সভাপতি, সংগঠনটির সহযোগি প্রতিষ্ঠাতা মোঃ রোবায়েত ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক , দৈনিক অন্যায়ের চিত্র পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি
সাংবাদিক এস এম রাসেলকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, মোঃ শিপন আহমেদকে সাংগঠনিক সম্পাদক, মোহনা টেলিভিশনের পিরোজপুর প্রতিনিধি সাংবাদিক মোঃ জুয়েলকে দপ্তর সম্পাদক, ভোরের কথার র্বাতা সম্পাদক মোঃ সাইদুল ইসলামকে অর্থ সম্পাদক বিষয়ক সম্পাদক, দৈনিক
নতুন দিন পত্রিকার কুমিল্লা প্রতিনিধি হাফেজ মোঃ নজরুল মাহমুদকে ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক, আইপি টিভি চ্যানেল এইচটিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাহাঙ্গীর আলমকে আইন বিষয়ক সম্পাদক, কোলকাতা টেলিভিশনের নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি সাংবাদিক এস এম মিরাজ হোসাইন
টিপুকে প্রচার সম্পাদক ও সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেনকে সাংস্কৃতিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। ভার্চুয়াল আলোচনা সভাতে বাংলাদেশ বন্ধু পরিষদের নেতারা বলেন, আত্ম মানবতার সেবায় সবসময় অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থাকবে বাংলাদেশ বন্ধু পরিষদের সদস্যরা এমন আশা
ব্যক্ত করেন অনেকে। বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ বন্ধু পরিষদ হচ্ছে একটি অরাজনৈতিক মূলক একটি সামাজিক সংগঠন সংগঠন। এখানে সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষগুলোর জন্যই কাজ করে যাবে বাংলাদেশ বন্ধু পরিষদের সদস্যরা। ইতিমধ্যেই এই সংগঠনের সদস্যরা অসহায় গরিব-দুঃখী
শীতার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। শীতবস্ত্র বিতরণ করেছে, করনাকালীন সময়ে তাদের পাশে দাঁড়িয়ে খাবার বিতরণ করেছেন। অদূর ভবিষ্যতেও এরকম কর্মকান্ড অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন। বক্তারা আরও বলেন, সমাজে অবহেলিত মানুষ, পরিবার, সমাজ, ও নিকট আত্মীয় সবার সাথে সব
সময় ভালো ব্যবহার করতে হবে। নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বাদ দিয়ে সবাইকে পিছিয়ে পড়া মানুষদের প্রতি সৌহাদ্যপূর্ণ আচরণের পাশাপাশি তাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও বাসস্থান এবং অন্যান্য যে সব মৌলিক অধিকার রয়েছে সেদিকে নজর দিতে হবে। বিভিন্ন কারিগরি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে
সমধিকারের সুযোগ তৈরি করে রাষ্ট্রের সব উন্নয়ন কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়া মানুষদেরও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।