মোঃ জাহাঙ্গীর আলম: নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার ৯নং নবীপুর ইউনিয়নের নবীপুর গ্রামের মনু হাজ্বী বাড়িতে পূর্ব শক্রুতার ঘঠনায় তুচ্ছ ঘটনার জেরে ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী দিয়ে মমিনুল হক
(৫৮) নামের এক শারীরি প্রতিবন্ধীকে হত্যার চেষ্টা চালানো অভিযোগ ওঠেছে হজ্বী ফজলুল হকের বিরুদ্ধে। এ সময় মমিনুল হকে আত্মচিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে সেনবাগ
উপজেলা ৫০শর্য়্যা হাসপাতালে ভর্তি করান এবং জাহিদ (২২) নামের এস সন্ত্রাসীকে একটি মোটরসাইকেলসহ আটক করে। পরে খবর পেয়ে সেনবাগ থানার এসআই তারেকুর রহমানের
নেতৃত্বে সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স তাকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। এঘটনায় থানায় মামলা দায়েরর প্রস্তুতি চলছে বলে জানাগেছে। হাসপাতালে চিকিৎসার্ধীন মমিনুল হক জানায় ,গত
বৃহস্পতিবার বিকেলে তার গরু তারেই সহদর নিজভাই ফজলুল হকের ধানের চারা খেলে এই নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। এর জের ধরে ফজলুল হকের ভাগিনা দাগনভূঁইযয়র
চন্ডিপুরের সফি বিডিআরের ছেলে পিয়াসের নেতৃত্বে জাকির হোসেন, আবদুল মুন্নাফের ছেলে কামাল উদ্দিন ও মাইন উদ্দিনসহ ৮/১০জনের একদল সন্ত্রাসী রোববার(২১ নভেম্বর) রাত সাড়ে
৯টার দিকে নিজ বাড়ির দরজায় অতর্কিতে হামলা চালিয়ে তাকে এলোপাথাড়ী পিটিয়ে ও কিলঘুষি মেরে মারাতক আহত করে এবং গুলি করে হত্যার চেষ্ঠা চালায়। এ সময় তার আত্ম চিৎকারে বাড়ি
ও পাশ্ববতী বাজার থেকে লোকজন এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। এ সময় এলাকাবাসী জহির নামের এক সন্ত্রাসীকে একটি মোটরসাইেেকল সহ আটক করে একপর্যায়ে তার সহযোগীরা
মোটরসাইকেলটি ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে খবর পেয়ে সেনবাগ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে সন্ত্রাসী জহিরকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করলে সেনবাগ থানার
এসআই তারেকুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান,এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।