বশিরআলম, টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন ৫৪ নং ওয়ার্ড এলাকায় মাহফুজা আক্তার লিমা নামে এক নারী দীর্ঘদিন যাবত এলাকায় বিভিন্ন বাসাবাড়িতে বা ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে, মেয়ে মানুষ রেখে
পতিতাবৃত্তি ও মাদক ব্যবসা পরিচালনা করছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন স্থানীয় এলাকাবাসীকে সাথে নিয়ে গত৭ই জুন মাহফুজা আক্তার লিমা নামে
ঐ নারীকে মাদক ও দেহ ব্যবসায় বাধা দেওয়া হয়।এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে, স্থানীয় ডিস ব্যবসায়ী পরোক্ষ মদদে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন ঐ নারী।
সরেজমিনে এলাকাবাসীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, মাহফুজা আক্তার লিমা ৫৪ নং ওয়ার্ডের একটি বাসায় দীর্ঘদিন যাবত ভাড়া থাকতেন।
নিয়মিত অপরিচিত লোকজনের আনাগোনায় বিষয়টি স্থানীয়দের দৃষ্টিতে আসে। পরবর্তীতে স্থানীয়দের উদ্যোগে এলাকার লোকজন মাহফুজা আক্তার ওরফে লিমার বাসায় গিয়ে মাদক ও
দেহব্যবসায় ব্যাবহার করা হয়। এমন উপকরণসহ বেশ কয়েকজন নারী যৌন কর্মীসহ হাতেনাতে ধরা খেয়ে বাড়ির মালিক বের করে দেয়।যার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।
যুবলীগ নেতা জানায়, মাদক ও দেহ ব্যাবসায় বাধা দেওয়ায় যারা আমাকে রাজনৈতিক ভাবে তাদের প্রতিদন্ধি মনে করে তারা ইন্দন ও সহযোগীতায়, দেহ ব্যাবসায়ী মাহফুজা আক্তার
লিমাকে দিয়ে আমার বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা করিয়েছে। মাফফুজা আক্তার লিমার দেহব্যাবসার সমন্ধে এলাকার অনেকেই অবগত রয়েছে। তবে আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ
করা হয়েছে তা সম্পুন্ন বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। আমার সাথে যুবলীগ ফরহাদ এর সাথে কিছুদিন যাবত বিরোধ চলছে,তার বিভিন্ন অবৈধ কার্যকলাপে বাধা দেওয়ায় কিছুদিন আগে আমাকে
দেখে নেওয়ার হুমকী দিয়েছিল। ফরহাদ ঐ নারীর সাথে জরিত তার প্রমান, গত ৭ই জুন মঙ্গলবার রাতে টঙ্গী পূর্ব থানার সামনে দেহ ব্যাবসায়ী মাহফুজা আক্তার লিমা, স্থানীয় নেতা
ফরহাদ ও শিরিন আক্তার কে দীর্ঘ সময় আলোচনার বিষয়টি স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের দৃষ্টিতে আসে। এসময় ইসমাইলের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করার জন্য কয়েকজন সাংবাদিকের সঙ্গে
কথা বলতে দেখা যায় মাহফুজা, শিরিণ ও ফরহাদ কে। এলাকায় সাধারণ মানুষ জানান, এরকম হলে তো কোন মানুষ অন্যায়ের প্রতিবাদ করবে না।