রতন মিয়া,নেত্রকোনা. সারা দেশের তুলনায় নেত্রকোণায় ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে বিভিন্ন উপজেলাগুলো। তাই আগামী বছরের বন্যার জন্য আগাম প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তার মধ্যে এগুলোর বাস্তবায়ন হলে নদী ভাঙনের ভয়াবহতা সহনীয় পর্যায়ে আসবে।’
নেত্রকোণা জেলার আটপাড়া উপজেলায় ২০২১-২২ অর্থবছরে বানিয়াজান ইউনিয়নের সুমাইখালি বাঁধ ও লুনেশ্বরের কাউপুর দুটি পিআইসিতে ২ কি.মি ৫ শত ৫৪ মিটারের ২৮লক্ষ ২শত ৫০ টাকা
বরাদ্দে বাস্তবায়ন করেন পানি উন্নয়ন বোর্ড । এ খনন কাজ শুরু হয় ২২ ডিসেম্বর ২০২১ শেষ হবে ২৮ ফেব্রুয়ারী। এ দুটি পুনঃনির্মাণ কাজ সম্পণ করা হয়েছে।
সুমাইখালি বাঁধের পিআইসির সভাপতি এস এম ঈসা খান বলেন, প্রতি বছরেই বাঁধ ভেঙ্গে যায়। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিদের্শনায় প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
এদিকে কাউপুর বাঁধের পিআইসির সাধারণ সম্পাদক ও ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার আলী হোসেন বলেন, বেড়ি বাঁধের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে।বামুন্দি হতে কাউপুর ধলাই নদী ও হাঁসকুড়ি বিলের এলাকার
পানির ঢলে কৃষি জমি রাস্তা ডুবে যেতো, বছরের ছয় মাস এ ১০ টি গ্রামের মানুষ নৌকা দিয়ে চলাচল করতো, এখন আর এমনটা হবে না।
এলাকাবাসী জানান, এই রাস্তা দিয়ে ছয় মাস পানির নীচে থাকে হাঁটু পানি ও নৌকা দিয়ে চলাচল করতে হতো, এই রাস্তা দিয়ে এতো গুলো গ্রামের মানুষ অনেক কষ্টে যাতায়াত করে। এখন আর
কোন কষ্ট নাই, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পানি উন্নয়ন বোর্ড কে হাজার হাজার বার ধন্যবাদ যে আমাদের এমন একটা রাস্তা করে দেওয়ার জন্য এছাড়াও যারা এ রাস্তার কাজটা করেছে তাদের কে ধন্যবাদ।